বাক্য থেকে বচনে পরিণত করার নিয়ম||H S PHILOSOPHY NOTE

  বাক্য থেকে বচনে পরিণত করার নিয়ম||H S PHILOSOPHY NOTE

           দ্বিতীয় অধ্যায় = বচন


Hello,আমার প্রিয় ছাত্র ছাত্রী, তোমরা কেমন আছো ? আশা করি ভালোই আছো ।আজকে তোমাদের শেখাবো কিভাবে বাক্য থেকে বচনে রূপান্তর করতে হয়। বাক্য থেকে বচন গঠন করাটা একদম সহজ । কিন্তু বহু ছাত্র-ছাত্রী বাক্য থেকে বচনে রূপান্তর করার সঠিক নিয়ম না জানার কারণে ভুল বচন গঠন করে। ফলে ব্যর্থ হয়ে তারা দর্শনের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। উচ্চমাধ্যমিকের দর্শন বিষয়টি হলো এমনই এক বিষয় যা সঠিকভাবে রপ্ত করতে পারলে 100 তে 100 পাওয়া সম্ভব। দর্শনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ঃ হল "বচন" এই অধ্যায়টি সঠিকভাবে রপ্ত করতে পারলে সম্পূর্ণ দর্শন বই আমাদের কাছে অতি সহজ হয়ে যাবে ।আজকে তোমাদেরকে বচন গঠন করা শেখাবো তবে যে বিষয়গুলি ও সূত্র গুলি জানা দরকার সেগুলি নিচে আলোচনা করা হলো:-

H.S PHILOSOPHY CLASS NOTE ||বচন গঠন করতে শিখুন খুব সহজে।




● আমাদের জানতে হবে বাক্য ও বচন কী? এদের মধ্যে সম্পর্ক বা পার্থক্য কী কী?

উত্তরঃ মানুষ চিন্তার প্রকাশ করে দুটি মাধ্যমে ।যথা-1-ভাষার মাধ্যমে এবং -2-আকার-ইঙ্গিতে মাধ্যমে ।ভাষার মাধ্যমে প্রকাশিত চিন্তা নিয়ে আলোচনা করে দর্শন। 

তাই ভাষার মাধ্যমে প্রকাশিত চিন্তাকেই ব্যাকরণগত দিক থেকে বলা হয় বাক্য। এই বাক্যের পরিস্রুত ও তর্কবিজ্ঞানসম্মত রূপকে বলা হয় বচন।

বাক্য ও বচনের সম্পর্ক:- বাক্যের অংশ বা উপাদান তিনটি।যথা- (1) উদ্দেশ্য (2) ক্রিয়া  ও  (3) বিধেয় ।

 বাক্যের এই তিনটি অংশ বা উপাদান ব্যবহারের কোনো সুনির্দিষ্ট নিয়ম নেই। ভিন্নভাবে এই তিনটি অংশের সংযুক্তি ঘটিয়ে বাক্য গঠন করা যেতে পারে ।

কিন্তু বচনের অংশ হলো চারটি ।যথা -(1)পরিমাণক (2) উদ্দেশ্য (3) সংযোজক এবং (4) বিধেয় । এই চারটি অংশকে পর্যায়ক্রমিকভাবে বসিয়ে বচন গঠন করা হয় ।এই চারটি অংশ বা উপাদানকে ভিন্নভাবে বসালে  বচন গঠিত হয় না।

●এবার আমরা জানাবো পরিমাণক , উদ্দেশ্য , সংযোজক ও বিধেয় কাকে বলে ? 

 পরিমানকঃ-  বচনের যে অংশটি উদ্দেশ্য অংশের পরিমাণ বা বিস্তৃতিকে সূচিত করে, তাকে  পরিমাণক বলে ।

 উদাহরণঃ- সকল মানুষ হয় মরণশীল। এখানে সকল হলো সার্বিক পরিমাণক। যা উদ্দেশ্যে অংশের সম্পূর্ণ পরিমাণকে  সূচিত করেছে।

[ মনে রাখো:- পরিমাণক দুই প্রকার। যথা- (i) সার্বিক -(সকল) (ii) বিশেষ -( কোনো কোনো)।]

উদ্দেশ্যঃ- বচনে যার সম্পর্কে কোন কিছু স্বীকার বা অস্বীকার করা হয়, তাকে উদ্দেশ্য বলা হয় ।

উদাহরণঃ- সকল দরিদ্র হয় দুঃখী। এখানে দরিদ্র সম্পর্কে কোনো কিছু স্বীকার করা হয়েছে ।তাই   দরিদ্র  হল উদ্দেশ্য।

সংযোজকঃ- উদ্দেশ্য ও বিধেয় মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে যে উপাদানটি তাকে সংযোজক বলা হয় ।বাংলায় যাকে আমরা বলি ক্রিয়া।  সেই ক্রিয়াটি এখানে সংযোজকের ভূমিকা পালন করে ।

[মনে রাখো :-সংযোজকের দুটি রূপ ।যথা-(i)সদর্থক ও (ii) নঞর্থক।]

বিধেয়ঃ-বচন এর শেষ অংশ হলো বিধেয় ।সংযোজকের পরে বসে উদ্দেশ্য সম্পর্কে যা কিছু স্বীকার বা অস্বীকার করা হয় কোনো অংশে সেই অংশকে বিধেয় বলে।

 যেমন :-সকল দার্শনিক কবি। এখানে কবি হলো বিধেয়। 

●গুন ,পরিমাণ ও সম্বন্ধ অনুসারে বচনের শ্রেণীবিভাগ করো। 

(1) গুন অনুযায়ী বচনের শ্রেণীবিভাগঃ- গুন অনুযায়ী বচনকে দুটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। যথা -(i)সদর্থক বচন এবং (ii) নঞর্থক বচন।

(i) সদর্থক বচন :- যে নিরপেক্ষ বচনের বিধেয়টি উদ্দেশ্য সম্পর্কে কোনো কিছু স্বীকার করে, তাকে সদর্থক বচন বলে।

 যেমন :-A এবং I  হলো সদর্থক বচন ।

নঞর্থক বচনঃ-  যে নিরপেক্ষ বচনের বিধেয়টি উদ্দেশ্য সম্পর্কে কোনো কিছু অস্বীকার করে, তাকে নঞর্থক বচন বলে।

 যেমনঃ- E এবং  O নঞর্থক বচন ।

(2) পরিমাণ অনুযায়ী বচনঃ-পরিমাণ অনুযায়ী বচনকে দুটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়।যথা- (i) সামান্য বচন এবং (ii) বিশেষ বচন ।

(i) সামান্য বচনঃ-যে নিরপেক্ষ বচনের বিধেয়টি সমগ্র উদ্দেশ্য সম্পর্কে স্বীকার বা অস্বীকার করে ,তাকে সামান্য বচন বলে।

 যেমনঃ- A এবংE হল সামান্য বচন ।

(ii) বিশেষ বচনঃ- যে নিরপেক্ষ বচনের বিধেয়টি উদ্দেশ্যের কিছু অনির্দিষ্ট অংশকে স্বীকার বা অস্বীকার করে তাকে, বিশেষ বচন বলে ।

যেমন:- I এবং O  হল বিশেষ বচন ।

(3) সম্বন্ধ অনুযায়ী বচনের শ্রেণীবিভাগঃ-  সম্বন্ধ অনুযায়ী বচন 2 প্রকার ।যথা- (i)সাপেক্ষ বচন এবং (ii) নিরপেক্ষ বচন ।

(i) সাপেক্ষ বচনঃ- যে বচনে উদ্দেশ্য ও বিধেয়র সম্বন্ধ অন্য কোনো শর্তের উপর নির্ভরশীল ,তাকে সাপেক্ষ বচন বলে।

 যেমন :- যদি মেঘ করে তবে বৃষ্টি হবে।

 সাপেক্ষ বচনের শ্রেণীবিভাগঃ- সাপেক্ষ  বচনকে আবার দুটি ভাগে ভাগ করা হয় ।যথা (i)প্রাকল্পিক বচন এবং (ii) বৈকল্পিক বচন । 

প্রাকল্পিক বচন "যদি- তবে" এই জাতীয় শব্দ দ্বারা গঠিত হয় এবং বৈকল্পিক বচন "হয়- অথবা"- এই জাতীয় শব্দ দ্বারা গঠিত হয়।

 (ii) নিরপেক্ষ বচন:-যে বচনে উদ্দেশ্য ও বিধেয়ের মধ্যে সম্বন্ধ অন্য কোনো শর্তের উপর নির্ভর করে না ,তাকে নিরপেক্ষ বচন বলে ।

যেমনঃ- কোনো হাতি নয় ঘোড়া।

● গুণ পরিমাণ ও সম্বন্ধ অনুযায়ী বচনের শ্রেণীবিভাগঃ- গুণ পরিমাণ ও সম্বন্ধ অনুযায়ী বচনকে চার ভাগে ভাগ করা হয়। যথা -(i)সামান্য সদর্থক বচন । (ii)সামান্য নঞর্থক বচন (iii) বিশেষ সদর্থক বচন এবং (iv) বিশেষ নঞর্থক  বচন। 

● নিরপেক্ষ বচনের চতুর্বর্গ পরিকল্পনাঃ- অ্যারিস্টটল গুণ ও পরিমাণের ভিত্তিতে নিরপেক্ষ বচনকে চার ভাগে ভাগ করেছেন । তার এই নিরপেক্ষ বচনের শ্রেণীবিভাগ চতুর্বর্গ পরিকল্পনা নামে পরিচিত। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী বচন চার প্রকার ।যথাঃ- (i) সামান্য সদর্থক -A (ii) সামান্য নঞর্থক-E (iii) বিশেষ সদর্থক -I (iv) বিশেষ নঞর্থক-O

●নিরপেক্ষ বচনের আকার কীরূপ?

উত্তর-(i)সামান্য সদর্থক বচনের আকারঃ-

 সকল S হয়  P (A)

(ii)সামান্য  নঞর্থক  বচনের আকারঃ-

কোনো  S  নয়  P (E)

(iii) বিশেষ সদর্থক বচনের আকারঃ-

কোনো কোনো S হয় P (I)

(iv)  বিশেষ নঞর্থক বচনের আকারঃ-

কোনো কোনো S নয় P (O)

● নিরপেক্ষ বচনের ব্যাপ্যতা নির্ণয়ের সহজ উপায়ঃ-

 নিরপেক্ষ বচনের কোন পদ কাকে ব্যাপ্য  তা মনে রাখার সুবিধার জন্য একটি অর্থহীন সাংকেতিক শব্দকে মনে রাখতে হয় । এটি হলো AsEbInOp

●As= A বচনের Subject বা উদ্দেশ্য ব্যাপ্য। 

●Eb=E বচনের both অর্থাৎ  উদ্দেশ্য ও বিধেয় উভয় পদ ব্যাপ্য। 

●In = I বচনের none অর্থাৎ উদ্দেশ্য ও বিধেয় কোনো পদই ব্যাপ্য নয়।

●Op= O বচনের শুধু predicate বা বিধেয় পদ ব্যাপ্য। 

■ বাক্য থেকে বচনে পরিণত করার নিয়ম||H S PHILOSOPHY NOTE


1.নিয়ম:- যেসব বাক্যে সকল ,সমস্ত ,প্রত্যেক,যে কেউ, যেকোনো, সর্বপ্রকার ,সর্বত্র ,সম্পূর্ণভাবে, সবসময়, একান্তভাবে, নিশ্চিতভাবে ,অবশ্যই ,নিশ্চয়ই প্রভৃতি শব্দ থাকে, তাহলে সেই বাক্যটিকে A বচনে পরিণত করতে হবে।

 কিন্তু যদি বাক্যটি নঞর্থক হয় ,তাহলে তাকে O বচনে পরিণত করতে হবে। 

উদাহরণঃ- (i)প্রত্যেক মানুষেই স্তন্যপায়ী ।

বচনঃ- সকল মানুষ হয় স্তন্যপায়ী (A)।

(ii) প্রত্যেক সাধু চরিত্রবান নয় ।

বচনঃ- কোনো কোনো সাধু নয় চরিত্রবান (O)।

(2) নিয়ম:- যেসব বাক্যে কখনোই নয়, কোন কিছুই নয়, কেউই নয়, কোনোমতেই নয় ,একটিও নয় , কোনো ব্যক্তিই নয় প্রভৃতি শব্দ থাকে তাহলে তাকে E বচনে পরিণত করতে হবে।

 উদাহরণ:-একটিও বীরযোদ্ধা নেই ।

বচন(L.F):- কোনো যোদ্ধা  নয় বীর।(E)


(3) নিয়মঃ যেসব বাক্যে অনেক ,অধিকাংশই, অনেকাংশ, সাধারণত, কয়েকটি ,কিছু কিছু ,প্রায়ই, বহু ,একটি ছাড়া সব, শতকরা এত ভাগ প্রভৃতি শব্দ থাকে ,সেইসব বাক্যকে I বচনে পরিণত করতে হবে । কিন্তু যদি বাক্যটি নঞর্থক হয়, তবে তাকে O বচনে পরিণত করতে হবে ।

উদাহরণঃ- (i)অনেক শিক্ষক অসৎ।

বচন(L.F):- কোন কোন শিক্ষক হয় অসৎ ব্যক্তি(I)

(ii) দরিদ্ররা প্রায়ই লোভী হয় না।

 বচন(L.F):- কোনো কোনো দরিদ্র ব্যক্তি নয় লোভী।(O)


4. নিয়মঃ- যেসব বাক্যে মাত্র ,একমাত্র, কেবল, কেবলমাত্র, শুধু, শুধুমাত্র, ব্যতীত , ছাড়া নয় প্রভৃতি শব্দ যুক্ত থাকে সেইসব বাক্যকে A বচনে রূপান্তরিত করতে হবে ।

 তবে A বচনে রূপান্তর করতে হলে উদ্দেশ্য বিধেয়ের স্থান পরিবর্তন করতে হবে। কিন্তু বাক্যটিকে যদি E বচনে পরিণত করতে  হয়, তবে বাক্যটির উদ্দেশ্যের বিরুদ্ধ পদকে বচন হিসেবে ব্যবহার করতে হবে ।

যেমন :-(i)শিশুরাই কেবল  সরল হবে ।

বচন(L.F):- সকল  সরল ব্যক্তি হয় শিশু।(A)

(ii) শুধু সাধুরাই উদার। 

বচনঃ-কোনো অসাধু  নয় উদার (E)।


5.নিয়মঃ যেসব বাক্যে ব্যতীত ,ছাড়া ,নির্দিষ্ট একজন ছাড়া, বাদে প্রভৃতি শব্দ থাকে সেই বাক্যকে A বচনে পরিণত করতে হয়। 

তবে নির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর যদি এ ক্ষেত্রে উল্লেখ করা হয়, তাহলে তাকে অবশ্যই A বচন করতে হবে । কিন্তু নির্দিষ্ট না করে যদি অনির্দিষ্ট কোনো কিছু উল্লেখ করা হয়, তবে তাকে I বচনে রূপান্তর করতে হবে।

 উদাহরণঃ-পারদ ছাড়া সব ধাতু কঠিন।

 বচনঃ- (i)সকল ধাতু (পারদ ছাড়া) হয় কঠিন(A)। 

(ii)একটি ছাড়া সব ধাতু কঠিন ।

বচনঃ- কোনো কোনো ধাতু হয় কঠিন (I)।

6. নিয়মঃ- যেসব বাক্য প্রশ্নসূচক হয় সেসব বাক্যকে বচনে পরিণত করতে হলে অর্থের উপর বিশেষভাবে নজর দিতে হয়।

 উদাহরণঃ- কোন মহিলা মা হতে চান না?

 বচনঃ- সকল মহিলা হন এমন যিনি মা হতে চান।(A)

7. নিয়ম:- কোন বাক্যের উদ্দেশ্য পদটি যদি নামবাচক বিশেষ্য পদ হয় বা Proper noun হয় তবে সেই বাক্যকে A বচনে পরিণত করতে হবে। এক্ষেত্রে কোনো পরিমাণক বসবে না।

 আবার যদি উদ্দেশ্য পদ অনির্দিষ্ট বিশেষ্য পদ হয় তবে তাকে I বচনে পরিণত করতে হবে ।

উদাহরণঃ-(i) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহান কবি ।

বচনঃ রবীনাথ ঠাকুর হন মহান কবি (A)।

(ii) একজন মন্ত্রের সাধু।

 বচনঃ- কোনো কোনো মন্ত্রী হয় সাধু(I)

8.নিয়মঃ যেসব বাক্যে উদ্দেশ্য পদটি পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করা থাকে না, সেইসব বাক্যকে বচনে রূপান্তর করতে হলে অর্থ অনুযায়ী করতে হবে ।এক্ষেত্রে একটি নতুন পদকে উদ্দেশ্য হিসেবে ব্যবহার করতে হবে।

 উদাহরণঃ- বৃষ্টি পরছে।

বচনঃ  আবহাওয়াটি হয় বৃষ্টি পূর্ণ(A)।

9.নিয়মঃ- যেসব বাক্যের উদ্দেশ্য পদটি সর্বনাম পদ হয় অথবা ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য হয় সেসব বাক্যকে A বচনে রূপান্তর করতে হয় ।

উদাহরণঃ- তুমি একজন শিক্ষক ।

বচনঃ-তুমি হও একজন শিক্ষক।

10.নিয়মঃ- কোনো কোনো বাক্যে কিছু শব্দ লক্ষ্য করা যায়, যেগুলিকে দেখে মনে হয় সদর্থক ।কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সেগুলি নঞর্থক  শব্দ। যেমন কদাচিৎ, কচ্চিৎ, প্রভৃতি । এরূপ শব্দ যুক্ত বাক্যকে তর্ক বিজ্ঞানসম্মত বচনে পরিণত করতে হলে O বচনে পরিণত করতে হবে ।

কিন্তু এইসব শব্দযুক্ত বাক্যটি যদি নঞর্থক হয় ,তবে তাকে I বচনে পরিণত করতে হবে ।

উদাহরণঃ- (i)মানুষ কদাচিৎ সুখী ।

বচনঃ কোনো কোনো মানুষ নয় সুখি (O)।

(ii) মানুষ কদাচিৎ সুখী নয় ।

বচনঃ কোনো কোনো মানুষ হয় সুখি(I) ।

বি:দ্র:-বাক্য থেকে বচনে পরিণত করার নিয়ম||H S PHILOSOPHY NOTE ।এছাড়াও আরো কতকগুলি নিয়ম আছে যেগুলি অবশ্যই দেখে রাখবে ।বাক্যকে বচনে বা তর্কবিজ্ঞানসম্মত আকারে রূপান্তর করতে না পারলে উচ্চমাধ্যমিকের দর্শন বইটির বাকি অধ্যায়গুলিও প্রস্তুতি নেওয়া কঠিন হয়ে যাবে ।সুতরাং বাক্য থেকে বচনে পরিণত করার নিয়ম গুলো বার বার পড়ে ও অনুশীলন করে রপ্ত করার চেষ্টা করো।


আরো পড়ো-

ইতিহাস সাজেশন পেতে CLICK HERE 

রাষ্ট্রবিজ্ঞান সাজেশন পেতে CLICK HERE 

Post a Comment

0 Comments