সংঘবদ্ধতার গোড়ার কথা: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ || টিকা ও ব্যাখ্যা মূলক প্রশ্ন উত্তর

পড়াশোনা - মাধ্যমিক ইতিহাসের চতুর্থ অধ্যায়ঃ সংঘবদ্ধতার গোড়ার কথা: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ  । এই অধ্যায় থেকে টিকা ও ব্যাখ্যা মূলক প্রশ্ন দুটি থাকে এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন একটি আসার সম্ভাবনা আছে। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর যথাযথ পয়েন্ট সহকারে লিখতে হবে তবেই ভালো নম্বর পাওয়া যায়।

মাধ্যমিক ইতিহাসের চতুর্থ অধ্যায় থেকে 2022 সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য যে সমস্ত প্রশ্ন গুরুত্বপূর্ণ ও সম্ভাব্য সেই সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হল।


চতুর্থ অধ্যায়ঃ সংঘবদ্ধতার গোড়ার কথা: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ  - ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন-উত্তর ও টিকা


1- নারী সমাজের কল্যাণের বামাবোধিনী পত্রিকার গুরুত্ব লেখ।

                                  উত্তর

ভূমিকাঃ-  'বামা' শব্দের অর্থ হলো নারী ।অর্থাৎ নারী সমাজের কল্যাণের জন্য যেসকল বাংলা পত্রিকা প্রকাশিত হয় তার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ছিল বামাবোধিনী পত্রিকা। 1863 সালের আগস্ট মাসে বামাবোধিনী পত্রিকা প্রকাশিত হয় । সম্পাদক ছিলেন উমেশচন্দ্র দত্ত। এই পত্রিকার প্রথম সংখ্যায় বলা হয় নারীকে শিক্ষিত করতে না পারলে সমাজ থেকে ব্যাভিচার দূর করা যাবে না।


প্রেক্ষাপটঃ- ব্রাহ্মনেতা কেশব চন্দ্র সেনের অনুপ্রেরণায় তার অনুগামী উমেশচন্দ্র দত্ত নারী জাতির কল্যাণে এ পত্রিকাটি প্রকাশ করেন। এই ক্ষেত্রে তাকে সাহায্য করেন ক্ষেত্রমোহন দত্ত, বসন্ত কুমার দত্ত প্রমুখেরা।

গুরুত্বঃ- এই পত্রিকার উল্লেখযোগ্য গুরুত্বগুলি হলঃ-

নারী শিক্ষাঃ- এই পত্রিকার প্রথম সংখ্যায় স্ত্রীশিক্ষার দাবি জানানো হয় এবং শিক্ষাদানের তালিকা প্রস্তুত করা হয়। এক্ষেত্রে পুরুষদের এগিয়ে আসার জন্য আহ্বান জানানো হয়।

সামাজিক কুসংস্কারঃ- সামাজিক কুসংস্কার প্রতিরোধে বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহ, পণপ্রথা ইত্যাদির বিরোধিতা এবং কুফল তুলে ধরা হয়।

নারী প্রগতিঃ- এই পত্রিকাতে নারীর স্বাস্থ্য রক্ষা, শিশুপালন, গৃহ কার্য ইত্যাদি বিষয়ে লেখা হয় ।আবার নারীকে শিক্ষিত, যুক্তিবাদী, বিজ্ঞানমনস্ক করার জন্য রামমোহন, বিদ্যাসাগর প্রমুখেরা এগিয়ে আসে।


উৎসাহদানঃ- নারীরা কবিতা, গল্প লেখার যাতে অনুপ্রেরণা পায় তার জন্য তাদের স্বরচিত কবিতা,গল্পগুলি প্রকাশ করা হয়। এছাড়াও নারীদের সাফল্য, কৃতিত্ব ও রাজনীতিতে অংশগ্রহণের কথা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।


মূল্যায়নঃ- উনিশ শতকের নারী সমাজের উন্নতিতে বামাবোধিনী পত্রিকা গুরুত্বপূর্ণ হলেও তা ত্রুটিমুক্ত ছিলনা। কারণ এ পত্রিকায় হিন্দু নারী ছাড়া সমাজের অন্য ধর্মের নারীদের কথা ভাবেনি। এছাড়া শুধুমাত্র কলকাতা শহরকেন্দ্রিক নারীদের কথা পত্রিকা তুলে ধরেন। তবে নানান সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও এই পত্রিকা নিঃসন্দেহে ছিল উনিশ শতকের নারী মুক্তি ও নারী কল্যাণের দীপশিখা।


2-জাতীয়তাবাদের বিকাশে দীনবন্ধু মিত্রের নীলদর্পণ নাটকটির গুরুত্ব লেখো।

 অথবা টিকা লেখো নীলদর্পণ।

                           উত্তর 

ভূমিকাঃ- নীলকর সাহেবরা বাংলার চাষীদের উপর নীলচাষের নামে শোষণ ও নির্যাতন শুরু করে।যার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত পাওয়া যায় দীনবন্ধু মিত্রের নীলদর্পণ নাটকে। 1860 সালে 'কস্যাচিৎ পথিকস্য' ছদ্মনামে তিনি নাটকটি লেখেন। মাইকেল মধুসূদন দত্ত এটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেন ।পাদ্রী রেভারেন্ড জেমস লং-এর নামে গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়।


নীলকরদের অত্যাচারঃ- বাংলার নীলচাষীদের কীভাবে নীলকর সাহেবেরা বাধ্য করতো নীল চাষের জন্য, চাষীদের দাদন নিতে বাধ্য করতো এবং নীল কেনার সময় ওজন বেশি ও কম দাম দিতে, সেই সমস্ত চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।

চাষীদের উপর অত্যাচারঃ- এই নাটকে তুলে ধরা হয় অনেক চাষীদের উপর নীলকরদের শারিরীক ও মানসিক অত্যাচারের কথা। তারা চাষীদের ঘরবাড়ি লুণ্ঠন ও আগুনে পোড়ানো, গরু-বাছুর, ছাগল, মুরগি নিয়ে, চাষীদের মারধর করতো ও মহিলাদের আটকে রেখে আতঙ্ক সৃষ্টি করত।

চাষীদের প্রতিবাদঃ- এরূপ অত্যাচারের ফলে শোষিত কৃষক অহিংস উপায়ে সঙ্ঘবদ্ধ হয় ।তাদের ঐক্যবদ্ধ প্রতিবাদে সরকার পঞ্চম ও সপ্তম আইন দ্বারা নীলচাষ ইচ্ছাধীন করে। ফলে তারা নীলচাষ করতে অস্বীকার করে।

নীলদর্পণের প্রভাব :- 1860 খ্রিস্টাব্দে নীলদর্পণ নাটকটি প্রকাশিত হলে সাধারণ মধ্যবিত্ত শিক্ষিত শ্রেণীর মধ্যে ইংরেজবিরোধী মানসিকতা তৈরি হয় এবং তারা চাষীদের প্রতি সহানুভূতিশীল হয় । নীলদর্পণ ইংরেজিতে অনুবাদের ফলে দেশ-বিদেশে নীলকরদের অত্যাচারের কথা ছড়িয়ে পড়ে।


3-ইংরেজ শাসনকালে ভারতের প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য শিক্ষা বিষয়ক দ্বন্দ্বের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও। 
অথবা টীকা লেখোঃ-  প্রাচ্য-পাশ্চাত্য দ্বন্দ্ব।


                             উত্তর 

ভূমিকাঃ- 1813 সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট ভারতবর্ষের শিক্ষার  উন্নতিকল্পে ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে বার্ষিক এক লক্ষ টাকা ব্যায়ের নির্দেশ দেয়। কিন্তু এই টাকা কীভাবে ব্যয় করা হবে তার সুনির্দিষ্ট নির্দেশ ছিল না। তাই একটি গোষ্ঠী  প্রাচ্য শিক্ষার জন্য এবং অপর গোষ্ঠী পাশ্চাত্য শিক্ষার জন্য এই টাকা খরচের দাবি তোলেন।  তাদের এরূপ বিতর্ক প্রাচ্য- পাশ্চাত্য দ্বন্দ্ব নামে পরিচিত।


জনশিক্ষাঃ- এই কমিটি সমস্যা সমাধানের জন্য 1823 সালে গড়ে ওঠে। জনশিক্ষা কমিটির সদস্যরা ঐক্যমতে উপনীত হতে ব্যর্থ হন। এর সদস্য বৃন্দের একটি গোষ্ঠী প্রাচ্য শিক্ষা ও পাশ্চাত্য শিক্ষার জন্য অভিমত পোষণ করেন।


প্রাচ্যবাদীঃ-  উইলসন, কোল ব্রুক, এইচ. টি. প্রিন্সেপ প্রমুখেরা ভারতীয় সভ্যতা ও সংস্কৃতিকে শ্রদ্ধার চোখে দেখতেন। তাই তারা মনে করতেন প্রাচ্য শিক্ষাই প্রকৃত শিক্ষা। এর মধ্যে দেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি জড়িয়ে রয়েছে ।তাই তারা প্রাচ্য শিক্ষায় অর্থ ব্যয় করা উচিত বলে মনে করেছেন। এরা প্রাচ্যবাদী নামে পরিচিত।


পাশ্চাত্যবাদীঃ- চার্লস গ্রান্ট, টমাস ব্যাবিংটন মেকলে, প্যাভিলিয়ন, আলেকজান্ডার ডাফ প্রমুখেরা মনে করতেন ইংরেজি ভাষার মাধ্যমে পাশ্চাত্য চর্চার দ্বারা ভারতের প্রকৃত মঙ্গল সম্ভব। এরা পাশ্চাত্যবাদী নামে পরিচিত।


রামমোহনের উদ্যোগঃ- 1823 খ্রিস্টাব্দে রাজা রামমোহন রায় বড়লাট লর্ড আমহার্স্টকে এক স্মারকলিপিতে প্রাচ্য শিক্ষার্থীদের পাশ্চাত্য শিক্ষার জন্য সরকারি কর্তাদের জোরালো আবেদন জানান।

মেকলে মিনিটঃ- 1836 খ্রিস্টাব্দের 2 ফেব্রুয়ারি জনশিক্ষা কমিটির সভাপতি টমাস ব্যাবিংটন মেকলে গভর্নর জেনারেল লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্কের কাছে স্মারকলিপি পেশ করেন ।এটি মেকলে মিনিট নামে পরিচিত। এতে পাশ্চাত্য শিক্ষার জন্য সরকারি অর্থ বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া হয়।

সরকারি শিক্ষা নীতিঃ-  প্রাচ্যবাদী বিরোধীতা সত্ত্বেও বেন্টিঙ্ক 1835 সালের 7 ই মার্চ এক নির্দেশিকায় পাশ্চাত্য শিক্ষার জন্য সরকারি অর্থ ব্যয়ের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। এর ফলে প্রাচ্য-পাশ্চাত্য দ্বন্দ্বের অবসান ঘটে।

উপসংহার :-ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষা পদ্ধতি চালু হওয়ার ফলে ইউরোপের উদারনীতিবাদ, নবজাগরণ, ফরাসি বিপ্লব ও সেখানকার মনীষীদের রচনা পড় শিক্ষিত ভারতীয়রা জাতীয় চেতনায় সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে।


4-নারী শিক্ষার প্রসারে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অবদান লেখো।

                           উত্তর 

ভূমিকা :-বাংলাদেশে নারী শিক্ষার বিস্তারে যে সকল মনীষী নিজ প্রয়াস চালিয়েছেন ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর তাদের মধ্যে স্মরণীয়। নবজাগরণের প্রতিমূর্তি এই সংস্কৃত পণ্ডিত উপলব্ধি করেছিলেন, একমাত্র শিক্ষার মাধ্যমে কুসংস্কারাচ্ছন্ন ভারতীয় নারীর মুক্তিলাভ সম্ভব। নারীর উন্নতি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। তাই তিনি নারী শিক্ষা বিস্তারের প্রচেষ্টা প্রথম শুরু করেন।

বিদ্যাসাগরের অবদানঃ- নারী শিক্ষা প্রসারে বিদ্যাসাগরের উল্লেখযোগ্য অবদান গুলি হল:-

হিন্দু বালিকা বিদ্যালয়ঃ- ব্রিটিশ সরকারের আইন সচিব ড্রিংক ওয়াটার বিটন 1849 সালে 'হিন্দু বালিকা বিদ্যালয়' প্রতিষ্ঠার উদ্যোগী হলে বিদ্যাসাগর তাকে সাহায্য করেন ।এটি ছিল ভারতের প্রথম বালিকা বিদ্যালয়। বিদ্যাসাগর এই বিদ্যালয়ের সম্পাদক ছিলেন। যার বর্তমান নাম বেথুন স্কুল।

স্ত্রী শিক্ষা সম্মিলনী গঠনঃ-  নারীদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য তিনি বর্ধমান, হুগলি, মেদিনীপুর প্রভৃতি জেলায় গড়ে তোলেন স্ত্রীশিক্ষা সম্মেলনী।

স্ত্রী শিক্ষার জন্য জনমত গঠনঃ- বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় তিনি নারী শিক্ষার পক্ষে লেখা শুরু করেন। গ্রামে গ্রামে ঘুরে অভিবাবকদের বুঝিয়ে ছাত্রী সংগ্রহের চেষ্টা চালান।

বালিকা বিদ্যালয় স্থাপনঃ-  1854 সালে উডের নির্দেশনামায় স্ত্রী শিক্ষা বিস্তারের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। তাই বিদ্যাসাগর স্ত্রীর শিক্ষায় সরকারে আগ্রহ দেখে 1857 থেকে 1858 খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সময়কালে মাত্র সাত মাসের মধ্যে নিজের টাকা খরচ করে নদিয়া, বর্ধমান, হুগলি ও মেদিনীপুর জেলায় পঁয়ত্রিশটি বিদ্যালয় স্থাপন করেন। এগুলোতে প্রায় 1300 ছাত্রী পড়াশোনা করত।

মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউশনঃ-  বিদ্যাসাগর নিজের টাকা  খরচে কলকাতায় মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউশন প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে এটি বিদ্যাসাগর কলেজ নামে পরিচিত।

মন্তব্যঃ- বিদ্যাসাগর সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে রবীনাথ ঠাকুরের উক্তি বলা যায়। তিনি বলেছেন- "বিধাতা বিদ্যাসাগরের প্রতি বঙ্গভূমিকে মানুষ করিবার ভার দিয়েছিলেন।" তাই বাংলার নবজাগরণের উজ্জ্বল পথিকৃৎ ছিলেন বিদ্যাসাগর।


5- বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারে রাজা রামমোহন রায়ের ভূমিকা লেখো। 

                            উত্তর 

ভূমিকাঃ- ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারের ক্ষেত্রে নবজাগরণের অগ্রদূত রাজা রামমোহন রায় ছিলেন পথিকৃৎ। তাকে ভারতের প্রথম আধুনিক মানুষ, ভারত পথিক প্রভৃতি আখ্যায় ভূষিত করা হয়েছে।

অবদানঃ- শিক্ষা বিস্তারে রাজা রামমোহন রায়ের উল্লেখযোগ্য অবদান গুলি হল-

অ্যাংলো হিন্দু স্কুল প্রতিষ্ঠাঃ-  পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারের উদ্দেশ্যে নিজের টাকায় 1815 সালে কলকাতায় তিনি প্রতিষ্ঠা করেন 'অ্যাংলো হিন্দু স্কুল'। পরে এর নাম হয় ইন্ডিয়ান একাডেমি।


হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠায় সহায়তাঃ- 1817 সালে হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠায় ডেভিড হেয়ারের সঙ্গে রামমোহন উদ্যোগী হন। কিন্তু রক্ষণশীল হিন্দুরা কলেজ কমিটিতে তাকে রাখতে আপত্তি করায় তিনি স্বেচ্ছায় সরে গিয়ে কলেজ প্রতিষ্ঠার পথ প্রশস্ত করেন।

স্কুল বুক সোসাইটি :- পাঠ্যপুস্তুক রচনা ও সস্তায় পুস্তক  বিতরণের জন্য ডেভিড হেয়ারের উদ্যোগে 1817 সালে স্কুল বুক সোসাইটি প্রতিষ্ঠিত হলে রামমোহন এর সক্রিয় সদস্য হন।


বেদান্ত কলেজ প্রতিষ্ঠাঃ-  মানুষকে কুসংস্কারমুক্ত করা, তাদের মধ্যে পাশ্চাত্য সমাজ বিজ্ঞান পদার্থবিদ্যা প্রভৃতি বিষয়ে শিক্ষাদানের জন্য 1826 সালে তিনি কলকাতায় প্রতিষ্ঠা করেন বেদান্ত কলেজ।


জেনারেল অ্যাসেম্বলিজ ইনস্টিটিউশনঃ- 1830 সালে স্কটিশ মিশনারি আলেকজান্ডার ডাফ এর জেনারেল অ্যাসেম্বলিজ ইনস্টিটিউশন প্রতিষ্ঠায় তাকে সাহায্য করেন।


উপসংহারঃ- রাজা রামমোহন রায়ের আন্তরিক প্রচেষ্টায় ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষার পথ প্রশস্ত হয়। তাই ঐতিহাসিক স্পীয়ার তাকে আধুনিক ভারতের স্রষ্টা বলে অভিহিত করেন।


আরো পড়ো ........


মাধ্যমিক ইতিহাস দ্বিতীয় অধ্যায় MCQ & SAQ অনুশীলন  ।


মাধ্যমিক ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায়ঃ MCQ & SAQ অনুশীলন। 

Post a Comment

0 Comments