পড়াশোনাঃ- ইতোমধ্যে ঘোষণা হয়ে গেছে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার তারিখ। তবে কোনো কারণবশত যদি পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব না হয়, তবে স্কুলে নেওয়া টেস্ট বা অন্তর্বর্তীকালীন পরীক্ষার ভিত্তিতে বার্ষিক পরীক্ষার মার্কশিট তৈরি হবে । আজকে উচ্চমাধ্যমিকের ভারতীয় গল্প অলৌকিকMCQ, অলৌকিক গল্পেরSAQ,অলৌকিক গল্পের বড় প্রশ্ন-উত্তর, অলৌকিক গল্পের সারাংশ,অলৌকিক গল্পের নামকরণের সার্থকতা প্রভৃতি আলোচনা করা হলো।
■ অলৌকিক গল্প থেকে একটি MCQ,একটি SAQ, আর একটি রচনাধর্মী প্রশ্ন আসে। সঠিক প্রস্তুতি নিতে পারলে সাত নম্বরের মধ্যে সাত পাওয়া সম্ভব। তোমাদের সাফল্যের জন্য আমরা পরিশ্রম করে চলেছি। তোমরা সাফল্য পেলে আমাদের পরিশ্রম সার্থক হবে।
উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা|| অলৌকিক গল্প থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর-
Q ➤ অলৌকিক গল্পটি বাংলায় কে অনুবাদ করেছেন?
Q ➤ "চারিদিক সুনসান"- কোন স্থানের কথা বলা হয়েছে?
Q ➤ " ঝলসে যাওয়া শুকনো গাছপালা"- ঝলসে যাওয়ার কারণ কী?
Q ➤ 'মর্দানা'- কথাটির অর্থ কী?
Q ➤ "গুরু গভীর সমস্যায় পড়লেন"- সমস্যাটি কী?
Q ➤ "বলি কান্ধারী কে ছিলেন?
Q ➤ " নানক মর্দানাকে জলের জন্য কোথায় যেতে বলেছিলেন?
Q ➤ বলি কান্ধারী থাকতেন কোথায় ?
Q ➤ "পাথরের নিচ থেকে কী বেরিয়ে এসেছিল?
Q ➤ " উনি রীতিমত হতভম্ব "- উনি কে?
Q ➤ বলী কান্ধারী অনুচরদের নিয়ে কোথায় বসেছিলেন ?
Q ➤ " গল্পটা শুনতে বেশ ভালই লাগছিল"- কোন গল্পটা ?
Q ➤ হাসান আব্দাল এর বর্তমান নাম কী?
Q ➤ "গল্পটা আমাদের ইস্কুলে শোনানো হল"-গল্পটি কে বলেছিলেন?
Q ➤ 'সাকা'- হলে বাড়িতে কী হতো ?
Q ➤ বলী কান্ধারী কে ?
Q ➤ বলী কান্ধারী মর্দানা কতবার ফিরিয়ে দিয়েছিল?
Q ➤ "নেমে এসে নালিশ জানাল" -কাকে?
Q ➤ "সারাদিন এক ফোঁটা জলও মুখে দিতে পারেনি"- কেন?
Q ➤ ট্রেনের যাত্রীদের জন্য শহরবাসীরা স্টেশনে কী মজুদ করেছিল?
■ অলৌকিক গল্পের গুরুত্বপূর্ণ SAQ
1. "আমি কৌতুহলী হয়ে উঠি "-বক্তা কেন কৌতুহলী হয়ে ওঠেন?
2- "মর্দানা তবু নড়তে রাজি নয়"- মর্দানা কেন নড়তে রাজি ছিল না ?
উত্তর:- মর্দানার পথ চলতে চলতে তীব্র জল পিপাসা পেয়েছিল। সে আর পথ চলতে পারছিল না তাই সে নড়তে রাজি হয়নি।
3- "ওর কাছে জল পেতে পারো"- কার কাছে জল পাওয়া যেতে পারে? জলের প্রয়োজন হয়েছিল কেন?
উত্তর- গুরু নানকের মতে বলী কান্ধারীর কাছে জল পাওয়া যেতে পারে । মর্দানা হাসান আব্দালের জঙ্গলে পৌঁছে তীব্র জল তেষ্টায় পড়েন,তাই জলের প্রয়োজন হয়।
4- "আমি কাফেরে শিষ্যকে এক গন্ডূষও জল দেবো না"- একথা বলার কারণ কী ?
উত্তরঃ- বলী কান্ধারী গুরু নানকের পিরসত্তায় ঘোরতর অবিশ্বাসী ছিলেন । তাই তিনি কাফেরে শিষ্যকে এক গন্ডূষ জলও দেবেন না, একথা বলেছিলেন।
উত্তরঃ- গুরু নানক মর্দানাকে জল এর সন্ধান দেওয়ার জন্য তাকে সামনের একটি পাথর তুলতে বলেন । মর্দানা পাথর তুলতেই পাথরের তলা থেকে জলের ঝর্ণা বেরিয়ে আসে। ফলে চারিদিকে জল থইথই করতে থাকে।
উত্তরঃ- গল্পকথকের মতে পাঞ্জা সাহেবের পাথরের গায়ে হাতের ছাপটি আসলে খোদাই করা ।এছাড়াও হাতের জোরে পাথর থামিয়ে দেওয়ার ঘটনা তিনি একেবারে বিশ্বাস করতে পারেননি। এটা নিয়েই মায়ের সঙ্গে তার তর্ক বেঁধেছিলো।
7- "গল্পটা মনে পড়লেই হাসি পেত"- কোন গল্প মনে পড়লে হাসি পেত?
8- "পাঞ্জা সাহেবের লোকজন খবরটা পেয়ে সবাই উত্তেজিত" খবরটা কী ছিল ?
উত্তরঃ- ফিরিঙ্গিরা পাঞ্জা সাহেবে ক্ষুধা-তৃষ্ণায় কাতর ভারতীয় বন্দিদের ট্রেন দাঁড়ানোর নির্দেশ দেয়নি। এই খবরে পাঞ্জা সাহেবের লোকজন উত্তেজিত হয়ে পড়ে।
উত্তরঃ- পাঞ্জা সাহেবে 'সাকা' হলেই বাড়িতে অরন্ধন হতো আর রাতে মেঝেতে শুতে হতো।
10- "চোখের জলটা তাদের জন্য"- এখানে তাদের বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে?
Read more.......
2 Comments
এ কি আদৌ সম্ভব?’ – কী সম্ভব নয় ?
ReplyDeleteহাত দিয়ে পাথর থামানো
Delete