অলৌকিক গল্পের বড় প্রশ্ন উত্তর|| উচ্চমাধ্যমিক বাংলা

 পড়া শোনা -  উচ্চমাধ্যমিকের পাঠ্য অলৌকিক গল্পের বড় প্রশ্ন উত্তর আলোচনা করা হলো। এই কবিতা থেকে নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন-উত্তর ইতিমধ্যে দেওয়া হয়েছে। আজকে তোমাদের কথা ভেবেই আমরা রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর আপলোড করলাম। তোমরা অনেকেই খুঁজে চলেছো অলৌকিক গল্পের প্রেক্ষাপট/ অলৌকিক গল্পের নামকরণের সার্থকতা/  অলৌকিক গল্পের বড় প্রশ্ন উত্তর /   অলৌকিক গল্পের রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর / অলৌকিক বড় প্রশ্ন উত্তর pdf প্রভৃতি। প্রতিটি উত্তর যথাযথভাবে দেওয়া হয়েছে। সাধারণত ১৫০ শব্দের মধ্যে বাংলার রচনাধর্মী প্রশ্নএর উত্তর দিতে হয়। সেই অনুযায়ী উত্তর লেখা হয়েছে।


 ■ অলৌকিক গল্পের গুরুত্বপূর্ন পাঁচটি প্রশ্ন আলোচনা করা হয়েছে। এবছরের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের পাশাপাশি অন্যান্য বছরের পরীক্ষার্থীদের জন্যেও এই প্রশ্ন উত্তরগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও পরীক্ষা সংক্রান্ত আরো তথ্য জানার জন্য তোমরা লগ-ইন করতে পারো Wbchse



উচ্চমাধ্যমিকের অলৌকক গল্পের বড় প্রশ্ন উত্তর 

  1. হঠাৎ শিষ্য মর্দানার জলতেষ্টা পেল" -জল তেষ্টা
  মেটানোর জন্য মর্দানাকে কি করতে হয়েছিল?
 তার তেষ্টা শেষ অবধি কীভাবে মিটেছিল? 3+2 
 2. "গুরু নানকের হাতের ছাপ আজও ওতে
 লেগে আছে"- হাতের ছাপ কোথায় লেগে
আছে? এ প্রসঙ্গে বর্ণিত ঘটনাটি বিবৃত করো। 
 3. 'অলৌকিক' গল্পে হাত দিয়ে পাথরের
 চাঁই থামানোর ঘটনাটি লেখক প্রথমে বিশ্বাস
 করেননি কেন? পরে কীভাবে সেই
 ঘটনা তার কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়ে উঠলো? 2+3
 4. " আমার চোখে জল "- বক্তার চোখে
 কখন জল আসে? চোখে জল আসার
 কারণ কী?
  5. "গল্পটা আমাদের ইস্কুলে শোনানো হল"-
গল্পটা কী? স্কুলে গল্পটা শুনে লেখক এর
কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল?


             DOWNLOAD PDF FILE 



 1. হঠাৎ শিষ্য মর্দানার জলতেষ্টা পেল" - জল তেষ্টা মেটানোর জন্য মর্দানাকে কি করতে হয়েছিল? তার তেষ্টা শেষ অবধি কীভাবে মিটেছিল? 3+2 

                                উত্তর 

মর্দানার প্রচেষ্টা :- কর্তার সিং দুগ্গালের রচিত ' অলৌকিক ' গল্প থেকে উদ্ধৃত অংশটি নেওয়া হয়েছে। হাসান আব্দালের  জঙ্গলের প্রচন্ড গরমে গুরু নানকের অন্যতম অনুচর মর্দানা পথশ্রমে ও প্রবল তৃষ্ণায় কাতর হয়ে পড়ে। তার আর এক পা চলারও সামর্থ ছিল না। তখন গুরু নানক তাকে জানান যে, পাহাড়ের চূড়ায় বলী কান্ধারী নামে এক দরবেশ বাস করে। তার নিজস্ব কুয়োতে একমাত্র পানীয় জল মিলতে পারে। তা শুনে প্রথমবার অতি কষ্টে রোদের তেজ সহ্য করে পাহাড়ে উঠে মর্দানা যখন বলী কান্ধারীকে সেলাম জানিয়ে জল প্রার্থনা করে, তখন বলী কান্ধারী জল পানের অনুমতি দিলেও মর্দানাকে গুরু নানকের অনুচর জানামাত্রই তাড়িয়ে দেন। এরপর গুরু নানকের নির্দেশে দ্বিতীয়বার যখন বলী কান্ধারীর কাছে মর্দানা যান, তখন কান্ধারী তাকে 'কাফেরের শিষ্য' বলে তিরস্কার করেন। জল না পেয়ে মর্দানার অবস্থা তখন মৃতপ্রায়। অবশেষে গুরু নানক তাকে 'জয় নিরঙ্কর' ধ্বনি দিয়ে আবার কান্ধারীর কাছে যেতে বলেন। কিন্তু এবারেও মর্দানা ব্যর্থ হয়।


মর্দানার জল তেষ্টা নিবারণ:- মরদানা তৃতীয়বার ব্যর্থ হয়ে ফিরে এসে গুরু নানকের পায়ে প্রায় মোর্ষিত হয়ে পড়ে যায়। তার আর পাহাড়ের চূড়ায় ওঠার মত জ্ঞান ও শক্তি ছিল না। গুরু নান তার পিঠে হাত বুলিয়ে সাহস যুগিয়ে সামনের পাথরটা তুলতে বলেন। পাথরটা তলা মাত্রই তলা থেকে জলের ঝরনা বেরিয়ে আসে। মুহূর্তে চারিদিকে থৈ থৈ জলে ভরে যায়। মর্দানা মাতালের মতো জল পান করে। এভাবে ই গুরু নান ক শীর্ষ মর্দানের জল তেষ্টা মিটিয়েছিলেন।


2. "গুরু নানকের হাতের ছাপ হতে আজও ওতে লেগে আছে"- হাতের ছাপ কোথায় লেগে আছে? এ প্রসঙ্গে বর্ণিত ঘটনাটি বিবৃত করো। 


                                   উত্তর 


হাতের ছাপ:- হাসান আবদালির জঙ্গলে পরবর্তীতে নাম হয় পাঞ্জা সাহেব। সেই পাঞ্জা সাহেবে বলি কান্ধারীর গুঁড়িয়ে দেওয়া পাথরের চাঙড় গুরু নানক হাত দিয়ে থামিয়ে দেয়। সেই পাথরে গুরু নানকের হাতের ছাপ আজও লেগে রয়েছে ।



প্রসঙ্গঃ- গুরু নানক তাঁর শিষ্যদের নিয়ে হাঁটতে হাঁটতে পৌঁছে যান হাসান আব্দালের জঙ্গলে । সেখানে পৌঁছেই মর্দানার প্রচন্ড জল তেষ্টা পায়। তৃষ্ণার্ত ক্লান্ত মর্দানা আর এক পাও হাটতে রাজি হননি । এরূপ পরিস্থিতিতে গুরু নানক ধ্যানে বসেন এবং জলের সন্ধান পেয়ে মর্দানাকে পাহাড়ের চূড়ায় বলি কান্ধারীর কাছে যেতে বলেন। মর্দানা কান্ধারীর কাছে তিনবার জল প্রার্থনা করেন কিন্তু তিনি কাফেরের শিষ্যকে একফোঁটাও জল দেননি। তিনবার ব্যর্থ হয়ে মর্দানা হাঁটার শক্তিটুকুও হারিয়ে গুরু নানকের পায়ের কাছে এসে প্রায় শুয়ে পড়েন। এরূপ অবস্থায় গুরু নানক তার পিঠে হাত বুলিয়ে তাঁকে সামনের পাথরটি সরাতে বলেন। সেই পাথর সরানোর সঙ্গে সঙ্গে চারিদিকে জলের ঝর্ণা বয়ে যায়।মর্দানা পাগলের মতো সেই জল পান করতে থাকেন ।


■ এদিকে বলি কান্ধারী জলে প্রয়োজনে কুঁয়োর কাছে ছুটে যান। সেখানে গিয়ে তিনি হতভম্ব হয়ে যান। কারণ কুয়োঁতে এক ফোটাও জল ছিলনা। পাহাড়ের চূড়া থেকে নিচের দিকে তাকিয়ে দেখেন যে, গুরু নানক তার অনুচরদের নিয়ে বাবলা তলায় বসে আছেন। আর নিচে জলের ঝর্ণা বয়ে চলেছে। তা দেখে ভীষণ ক্ষুব্ধ হয়ে যান বলি কান্ধারী। তাই তিনি একটি বড় পাথরের চাঙর উপর থেকে নিচের দিকে গড়িয়ে দেন। মর্দানা সেই গড়ানো বড় পাথরের চাঙড় দেখে চিৎকার করলে গুরু নানক গড়িয়ে পড়া সেই পাথরের চাঁঙড়কে হাত দিয়ে থামিয়ে দেন।এই আশ্চর্য ঘটনা বিশ্বাস করতে পারেননি কথক। কিন্তু সেই পাথরের চাঙড়ে গুরু নানকের হাতের ছাপ আজও লেগে রয়েছে। 


3. 'অলৌকিক' গল্পে হাত দিয়ে পাথরের চাঁই থামানোর ঘটনাটি লেখক প্রথমে বিশ্বাস করেননি কেন? পরে কীভাবে সেই ঘটনা তার কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়ে উঠলো? 2+3



                            উত্তর



বিশ্বাস না করার কারণ:- কর্তার সিং দুগ্গালের রচিত  'অলৌকিক ' গল্পে কথক তার মায়ের কাছ থেকে গুরু নানকের গল্প শুনেন। গল্পে গুরু নানক বলি কান্ধারীর গড়িয়ে দেওয়া বিশাল বড় পাথরের চাঙ্গর হাতের ছোঁয়ায় থামিয়ে দিয়েছিলেন। সেই পাথরে গুরু নানকের হাতের ছাপ আজও লেগে আছে। এ কথা শুনে, গল্পকথক তার মায়ের সঙ্গে তর্ক শুরু করেন। তিনি কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছিলেন না যে, বিশাল পাথরের চাঙরের গতি সামান্য হাতের ছোঁয়ায় থেমে যেতে পারে। কারণ কথক ছিলেন আধুনিক বিজ্ঞানমনস্ক মানুষ। তার মনে হয়েছিল এই কাহিনী সম্পূর্ণ বানানো এবং পরবর্তীকালে ওই পাথরের গায়ে কেউ ওই ছাপ খোদাই করেছে। তাই গল্পকথক পাথরে হাতের ছোয়ার ছাপ থাকার কাহিনী অযৌক্তিক মনে করে অবিশ্বাস করেন।



বিশ্বাসযোগ্য হওয়ার কারণ:- লেখকের এরূপ ধারণা যে ভ্রান্ত ছিল তা পরবর্তীকালে অন্য আরেকটি ঘটনা শোনার ফলে তিনি বোঝেন। দূরবর্তী একটি শহরে বিদেশীরা নিরস্ত্র ভারতীয় বিপ্লবীদের উপর গুলি চালিয়েছে। বন্দী করে অন্যত্র পাঠানো হচ্ছে তাদের, তারা তৃষ্ণার্থ একইসঙ্গে ক্ষুধার্ত ও মৃতপ্রায়। বিদেশীরা হুকুম দিয়েছে বন্দিরা মারা গেলেও ট্রেন কোথাও থামানো যাবে না। পাঞ্জা সাহেবের অধিবাসীরা অভুক্ত বন্দীদের জন্য খাদ্যের ব্যবস্থা করে রাখে। কিন্তু আবেদন নিবেদন করেও ট্রেন থামানোর ব্যবস্থা তারা করতে পারেনি। তখন শহরবাসী ট্রেন থামানোর জন্য রেললাইনে শুয়ে পড়ে। তাদের বুকের উপর দিয়ে ট্রেনের চাকা চলে যায় এবং অবশেষে পাঞ্জা সাহেবের মানুষের জীবনের বিনিময়ে স্টেশনে ট্রেন দাঁড় করানোর কাহিনী শোনার পরিপ্রেক্ষিতে নিজের ধারণা যে ভ্রান্ত তা বুঝতে পারেন কথক এবং পূর্বের ঘটনাটি তার কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে।


4. " আমার চোখে জল "- বক্তার চোখে কখন জল আসে? চোখে জল আসার কারণ কী?



                                 উত্তর



জল আসার প্রসঙ্গ:- গল্প কথত তার মায়ের এক বান্ধবীর মুখে শোনেন পাঞ্জা সাহেবের মানুষের নিঃস্বার্থ আত্মবিসর্জনের কথা। অসহায় দেশপ্রেমিকদের মুখে অন্ন ও পানীয় জল তুলে দিতে তারা যেভাবে নিজেদের প্রাণের তোয়াক্কা না করে চলন্ত ট্রেনের সামনে শুয়ে পড়েন, সেই ঘটনার কথা শুনে গল্পকথক অবাক ও অভিভূত হয়ে পড়ে। তার মুখ দিয়ে কথা সরে না। সারাদিন এক ফোঁটা জলও মুখে দিতে পারেননি। সন্ধ্যায় যখন তিনি মা আর বোনের সঙ্গে বাড়ি ফিরছিলেন তখন তার মা ছোট বোনকে শোনান পাঞ্জা সাহেবের গুরু নানকের সেই অলৌকিক কর্মের কথা, শিষ্য মর্দানার তেষ্টা মেটানোর জন্য শুষ্ক পাথুরে ভূমিতে জলের ধারা বইয়ে তিনি বলী কন্ধারীর নিক্ষেপ করা পাথর থামিয়ে দিয়েছিলেন হাতের আলতো ছোঁয়ায়। এই পাথর আটকে দেওয়ার প্রসঙ্গে লেখকের বোন অবিশ্বাস প্রকাশ করলে লেখক বলেন- "মানুষ যদি ঝড়ের বেগে ছুটে আসা ট্রেন থামিয়ে দিতে পারে। তাহলে পাথরের চাঁইও হাত দিয়ে আটকানো সম্ভব।" আর তখনই তার দুচোখ বেয়ে নেমে আসে জলের ধারা।



চোখে জল আসার কারণ:- গল্পকথকের মনে হয় যে ঘটনা মানুষের মনে এতখানি শক্তির সঞ্চার করতে পারে তা কখনো মিথ্যা হতে পারে না। চোখের জলে তিনি সেই মানুষগুলোর প্রতি হৃদয়ের শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন যারা নানকের সেই কৃতিকে বিশ্বাস করে এবং নির্ভীক হৃদয়ে কোন কিছুকে তোয়াক্কা না করে নিজেদের জীবনকে তুচ্ছ করে ছোট অন্তর ট্রেনকে থামিয়ে খিদে দেশটায় কাতর দেশবাসীর মুখে তুলে দিয়েছিল খাদ্য আর পানীয় জল।


5. "গল্পটা আমাদের স্কুলে শোনানো হল"- গল্পটা কী? স্কুলে গল্পটা শুনে লেখকের কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল?



                                 উত্তর



উৎস:- কর্তার সিং দুগ্গালের লেখা ' অলৌকিক' পাঠাংশে গল্পকথক তার মায়ের কাছে যে গল্পটি শুনেছিলেন, সেই গল্পের কথা আলোচ্য অংশে বলা হয়েছে। যা তার স্কুলেও শোনানো হয়েছিল।



পাথর থামানোর গল্প:- গুরু নানক একবার তার শিষ্যদেরকে নিয়ে ঘুরতে ঘুরতে হাসান আব্দালের জঙ্গলে এসে পৌঁছান। সেখানে তার মর্দানা নামে এক অনুচর এতই জল চেষ্টায় কাতর হয়ে পড়ে যে সে আর এক পাও চলতে রাজি হয়নি। এরুপ অবস্থায় গুরু নানক ধ্যানে বসেন এবং জলের জন্য পাহাড়ের চূড়ায় বলী কান্ধারীর কাছে যাওয়ার নির্দেশ দেন। মর্দানা এরপর গুরু নানকের নির্দেশ মতো বলীর কাছে গিয়ে জল প্রার্থনা করে। কিন্তু গুরু নানকের শিষ্য হওয়ায় তাকে প্রত্যাখ্যান করে। এরপর গুরু নানকের নির্দেশমতো দ্বিতীয়বার অনেক কষ্টে মর্দানা পাহাড়ের চূড়ায় গিয়ে বলীর কাছে জল প্রার্থনা করে। কিন্ত বলী তাকে "কাফেরে শিষ্য" বলে তাড়িয়ে দেয়। এভাবে তিনবার ব্যর্থ হওয়ার পর মর্দানা গুরু নানকের পায়ের কাছে এসে পড়ে প্রায় মূর্ছা যায় । গুরু নানক তার পিঠে হাত বুলিয়ে তাকে সামনের পাথরটি সরাতে বলেন, সেই পাথর সরানো মাত্রই তলা থেকে বেরিয়ে আসে জলের ঝরনা। অন্যদিকে বলীর জলের প্রয়োজন হলে সে কুয়োর কাছে ছুটে যায় এবং দেখে কুয়ো জলশূন্য হয়ে গেছে।পাহাড়ের চূড়া থেকে নিচে তাকিয়ে দেখেন থৈ থৈ জলের বন্যা আর গুরু নানক তার অনুচরদেরকে নিয়ে বাবলাতলায় বসে রয়েছেন। এরূপ দৃশ্য দেখে বলী ক্ষুদ্ধ হয়ে একটি বড় পাথরের খন্ড নীচে নিক্ষেপ করেন। গুরু নানক 'জয় নিরঙ্কার' ধ্বনি উচ্চারণ করে মর্দানাকে সরতে বলে হাত দিয়ে পাথরটি থামিয়ে দেন। তার সেই হাতের ছাপ আজও পাঞ্জা সাহেবে পাথরের গায়ে লেগে রয়েছে।


প্রতিক্রিয়া:- গল্পটা শুনে লেখকের যে প্রতিক্রিয়া হয়েছিল তা হল - পাথরের তলা থেকে জল বেরিয়ে আসার ঘটনাটা বৈজ্ঞানিকভাবে সত্য হলেও পাহাড় থেকে গড়িয়ে পড়া চাঙড় হাত দিয়ে থামিয়ে দেওয়ার ব্যাপারটা তিনি কিছুতেই মানতে পারলেন না। 

আরো দেখো:- 

অলৌকিক গল্পের mcq & saq 

শিকার কবিতার বড় প্রশ্নোত্তর

পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন 

কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের বড় প্রশ্ন উত্তর






Post a Comment

0 Comments